নগরের মানুষ গুলোকে আজ খুব যন্ত্র মনে হয় , নেই আবেগের প্রতিরূপ ,রাস্তায় রক্তাত্ব লাশের বহর কে দেশপ্রেম বলে চালিয়ে দেই অনাশয়ে । আরেকবার মুক্তিযুদ্ধ করার বাসনায় দেশপ্রেম এর সস্তা বিনিয়োগ করি আন্দোলনে । এক মানুষের বুকের পাজরের উপর লাফিয়ে প্রকাশ করি মনের রাগরিক দেশপ্রেম
দেহ ও তার অনুভহুতির বিশালতা মানব কে করেছে পশুর থেকে আলাদা । জৈবিক আকর্ষণের সাথে মানবিক অনুভহুতি মিলে মানব তৈরি করে ভালবাসার রসায়ন । যেখানে লোপ পায় ক্ষুদ্র শারিরিক আনন্দের তুচ্ছ সময় । মনের আবেগ আর ভালবাসার তিব্র ভাবাবেগ মানুষকে দেয় ধরণীতে স্বর্গের রুপক) অনুভুতি । তাই তো যুদ্ধে যাওয়া ভালবাসার মানুষটির জন্য প্রেমিকা অপেক্ষা করে বছরের পর বছর , কবে আসবে তার মায়া আর ভালবাসার মানুষ, একটি পবিত্র চুম্বনে ধুয়ে যাবে বৎসরের হাজারো গ্লানি ।
জীবনের এই পর্যায়ে এসে নতুন করে দেখতে শুরু করেছি অনেক পুরোনো কিছু কল্পনা ,ভাবতাম তা কেবল কল্পনাতেই রয়ে যাবে । কাদছি তবে জানি না, কেন ?
মায়া আর প্রচণ্ড আবেগ আমাকে করে তুলছে অতিমানবিও,যদিও এক কালে ভাবতে পছন্দ করতাম এই মায়া আর আবেগ কেবল আমারি ।বিধাতা যখন দুটি অস্তিত্বকে করে এক, যা কেবল বইয়ের পাতায় পড়েছি তখন, আমি কেবল হতবিম্ব এক অমানবিও অনুভূতির রুপকতা ।
প্রভাতের তারার সাথে প্রভাতের দেখা হয় ক্ষুদ্র সময়ের জন্য ,কারন সেই প্রভাতেই মৃত্যু হয় প্রভাতের তারার ।চোখের কোনে জল , এ যে প্রকিত জল ।
ধ্বংস কাব্য লেখার বাসনায়
কামের মাঝে ডুব দেবার আগমনে
অন্তিম শেষ সূর্য যেদিন আলো দেবে
দেহ হীন ভালবাসার তুচ্ছ আবেগ
সেদিন বড় নষ্ট দেহের জ্বালাতন
কামুক পুরুষের ক্ষুদ্র জলন্ত আগুনে
দাবানলের তিব্র হাতছানি
লিলার জগতের বসিন্দা বন্দী
তবে লিলার ভবে ,ভাবের মরন
আসল মরন
মড়নের আগে মরণ
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article. https://accounts.binance.com/cs/register?ref=W0BCQMF1